শিক্ষার ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম শিখোর পৃষ্ঠপোষকতা ও প্রথম আলোর আয়োজনে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতী শিক্ষার্থীদের নিয়ে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
আজ উৎসবমুখর পরিবেশে শিক্ষার ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম শিখোর পৃষ্ঠপোষকতা ও প্রথম আলোর আয়োজনে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
প্রথম আলো ও শিখোর উদ্যোগে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ লক্ষ্মীপুরে সংবর্ধনার এই আয়োজন করা হয়।
জাতীয় সংগীত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের মূল আয়োজন শুরু হয়। পরে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা মিথ্যা, মাদক ও মুখস্থকে ‘না’ বলার শপথ নেয়। হাত উঠিয়ে ভালো মানুষ হওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করে তারা।
সকাল ১০টায় জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় মূল অনুষ্ঠান। পরে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
প্রবীণ শিক্ষাবিদ কাজী মুহাম্মদ রফিক উল্যাহ বলেন, ‘সব সময় চিন্তা করবে তোমার চেয়ে দরিদ্র, অসহায় আরও আছে। ওপরে চিন্তা করবে না। স্বপ্ন দেখতে হবে, দেশকে
ভোলার চরফ্যাশন, লালমোহন উপজেলাসহ দূরদূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা তাদের অভিভাবকের সঙ্গে কাকডাকা ভোরে গাড়িতে করে চলে আসে। মনপুরার শিক্ষার্থী আসে আগের রাতে।
সকাল সাড়ে আটটা বাজার আগেই শিক্ষার্থীদের হইহুল্লোড়ে অনুষ্ঠান প্রাঙ্গণে উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে পড়ে। সহপাঠীরা একে অপরকে দেখে জড়িয়ে ধরে কুশল বিনিময় করে।
সকাল ১০টায় শুরু হয় অনুষ্ঠান। তবে শিক্ষার্থীদের অনেকে আগেভাগেই চলে আসে। অনুষ্ঠানে প্রায় ৬০০ শিক্ষার্থীর সমাগম ছিল।
ঝড়-বৃষ্টি উপেক্ষা করে সকাল থেকে উৎসব প্রাঙ্গণে আসতে শুরু করে নিবন্ধন করা শিক্ষার্থীরা। উৎসবে অংশ নিতে জিপিএ-৫ পাওয়া প্রায় ৩০০ শিক্ষার্থী নিবন্ধন করেছে।
জাতীয় সংগীত পরিবেশন করে শহরের সরকারি সতীশ চন্দ্র বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী। পরে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদদের স্মরণ করে নীরবতা পালন করা হয়।
‘স্বপ্ন দেখো, জীবন গড়ো’ স্লোগানে দেশের ৬৪টি জেলায় প্রথম আলোর আয়োজনে ও শিক্ষার ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম শিখোর পৃষ্ঠপোষকতায় চলছে এই সংবর্ধনা উৎসব।
উৎসবে যোগ দিতে পাবনার বিভিন্ন উপজেলার জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ১ হাজার ৬০৬ শিক্ষার্থী নিবন্ধন করে। সকাল ৯টায় নির্ধারিত শুরু হয় শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান।
‘স্বপ্ন দেখো জীবন গড়ো’ স্লোগানকে সামনে রেখে ফরিদপুরের কবি জসীমউদ্দীন হলে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে জেলার ৬৯১ জন কৃতী শিক্ষার্থী অংশ নেয়। সকাল
উৎসবের ক্ষণ একসঙ্গে উপভোগ করার মুহূর্ত মুঠোফোনে ক্যামেরাবন্দী করতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে অনেকে। সবার চোখে-মুখে ছিল খুশির ঝিলিক।
শিক্ষার ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ‘শিখো’র পৃষ্ঠপোষকতায় দিনব্যাপী এই উৎসবের আয়োজন করেছে প্রথম আলো। দেশের ৬৪টি জেলায় পর্যায়ক্রমে জিপিএ-৫ উৎসব অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
সকাল নয়টায় মূল আনুষ্ঠানিকতা শুরু হলেও আটটা থেকেই ভিড় জমাতে থাকে শিক্ষার্থীরা। কেউ এসেছে অভিভাবকের সঙ্গে, কেউ একা। আবার অনেকে এসেছে বন্ধুদের সঙ্গে দল বেঁধে।
সাড়ে আটটার আগেই শিক্ষার্থীরা উৎসবের স্থানে আসতে শুরু করে। একে অপরকে কাছে পেয়ে সহপাঠী ও বন্ধুদের যেন উচ্ছ্বাসের শেষ নেই।
একে অপরকে কাছে পেয়ে সহপাঠী বন্ধুদের যেন উচ্ছ্বাসের শেষ নেই। এই উৎসবের ক্ষণ একসঙ্গে উপভোগ করার মুহূর্ত মুঠোফোনে ক্যামেরাবন্দী করতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে অনেকে।
আজ শুক্রবার ‘শিখো’র পৃষ্ঠপোষকতা ও প্রথম আলোর আয়োজনে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
‘স্বপ্ন দেখো, জীবন গড়ো’স্লোগানে দেশের ৬৪ জেলায় প্রথম আলোর আয়োজনে ও শিক্ষার ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম শিখোর পৃষ্ঠপোষকতায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে জিপিএ-৫ পাওয়া কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা উৎসব।
দুই শিক্ষার্থী জানায়, ‘আমাদের বিদ্যালয়ের আগের ব্যাচের সংবর্ধনা পাওয়া কৃতী ছাত্রীদের কাছে শুনেছি; তারা এ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে অনেক আনন্দ পেয়েছে। শেখার মতো অনেক কিছু
অনুষ্ঠানস্থলে নির্দিষ্ট বুথের সামনে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে প্রথমে কৃতী শিক্ষার্থীরা ক্রেস্ট ও উপহারসামগ্রী সংগ্রহ করে। বুথে শিক্ষার্থীদের সহযোগিতা করেন বন্ধুসভার সদস্যরা।
প্রথম আলোর আয়োজনে ও শিক্ষার ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ‘শিখো’র পৃষ্ঠপোষকতায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে জিপিএ-৫ পাওয়া কৃতী শিক্ষার্থীদের এই সংবর্ধনা উৎসব।
এ বছর সারা দেশে প্রায় এক লাখ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা দেওয়া হচ্ছে। ‘স্বপ্ন দেখো জীবন গড়ো’ স্লোগান নিয়ে গত ২৫ জুন সৈকত শহর কক্সবাজারে জেলার কৃতী
প্রথম আলোর আয়োজনে ও শিক্ষার ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম শিখোর সহায়তায় আজ এ উৎসবে অংশ নিয়েছে ঢাকা, মানিকগঞ্জ ও গাজীপুর জেলার প্রায় সাড়ে সাত হাজার শিক্ষার্থী।
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পাওয়া ঢাকা পর্বের কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আজ সোমবার সকালে সাভারের আশুলিয়ায় ফ্যান্টাসি কিংডমে শুরু হয়েছে।
‘স্বপ্ন দেখো জীবন গড়ো’ স্লোগানে দেশের ৬৪টি জেলায় প্রথম আলোর আয়োজনে এবং শিক্ষার ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ‘শিখো’র পৃষ্ঠপোষকতায় চলছে এ জিপিএ-৫ উৎসব।
এসএসসিতে জিপিএ-৫ পাওয়া এসব শিক্ষার্থীর কেউ এসেছে মা-বাবার সঙ্গে, কেউ আবার ভাই–বোনকে সঙ্গে নিয়ে। কোথাও কোথাও আবার বন্ধুদের দলের দেখা মিলেছে।
সাড়ে আটটার পর থেকেই শিক্ষার্থীরা উৎসবের স্থানে আসতে শুরু করে। একে অপরকে কাছে পেয়ে সহপাঠী-বন্ধুদের মধ্যে যেন উচ্ছ্বাসের শেষ নেই। পরস্পরকে জড়িয়ে ধরা ও মুঠোফোনে
তাদের কারও সঙ্গে এসেছেন অভিভাবক, কেউ কেউ এসেছে একাই, কেউ আবার দল বেঁধেছে বন্ধুদের সঙ্গে।
বগুড়ায় উৎসবমুখর পরিবেশে শিক্ষার ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ‘শিখো’র পৃষ্ঠপোষকতা ও প্রথম আলোর আয়োজনে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
দীর্ঘদিন পর স্কুলজীবনের বন্ধু ও সহপাঠীদের কাছে পেয়ে উচ্ছ্বসিত ছিল তারা। স্মৃতি ধরে রাখতে তোলে সেলফি ও ছবি।
মিলনায়তনের ভেতরে তিল ধারণের ঠাঁই নেই। কেউ ছিল দাঁড়িয়ে, কেউ–বা মেঝেতে বসে। মজার মজার কথার ফাঁকে চলছিল গান। কারও চোখেমুখে নেই ক্লান্তি বা বিরক্তি। আনন্দ–উচ্ছ্বাসে মেতেছিল কুষ্টিয়ায় এসএসসিতে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতী শিক্ষার্থীরা।
রোদ–বৃষ্টির লুকোচুরির মধ্যে নরসিংদীর ড্রিম হলিডে পার্কে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পাওয়া কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে। আজ বুধবার সকাল ১০টার দিকে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
রাতভর মেঘের গর্জন। থেমে থেমে বৃষ্টি ঝরেছে। ভোরেও বর্ষণ হয়েছে। আকাশ মেঘাচ্ছন্ন; যেকোনো সময় আবার বৃষ্টি হতে পারে। এমন বৈরি আবহাওয়ার মধ্যেই আজ বুধবার সকালে রংপুর পাবলিক লাইব্রেরি মাঠ শিক্ষার্থীদের পদচারণে মুখর হয়ে উঠেছে। সেখানে উৎসবমুখর পরিবেশে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান।
মেঘলা আকাশ, ঝিরিঝিরি বৃষ্টি। বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে অনুষ্ঠানে আসতে শুরু করেছে শিক্ষার্থীরা। কেউ এসেছে অভিভাবকের সঙ্গে। বন্ধুদের সঙ্গে জোট বেঁধেও এসেছে অনেকে। উপস্থিত শিক্ষার্থীরা সবাই এবার এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে।
আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আগেই বলা হয়েছিল, আজ রোববার চট্টগ্রামে বৃষ্টি হবে। পূর্বাভাসমতো ভোর থেকেই আকাশ মেঘে ঢাকা ছিল। ভারী বৃষ্টিও হয়েছে। তবে বৃষ্টি কোনো বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি সদ্য মাধ্যমিক পাস করা কৃতী শিক্ষার্থীদের কাছে। চট্টগ্রামের ফয়’স লেক অ্যামিউজমেন্ট পার্কে দলে দলে ছুটে এসেছে তারা। তারুণ্যের উচ্ছ্বাস হার মানিয়েছে দুর্যোগকে।
হবিগঞ্জে ‘স্বপ্ন দেখো জীবন গড়ো’ এই স্লোগানে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে। আজ শনিবার সকাল ১০টার দিকে জেলা পরিষদ মিলনায়তনে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
আষাঢ়ের সকালের আকাশ মেঘাচ্ছন্ন ও মৃদু রোদের খেলায় মেতেছিল। এরই মধ্যে মৌলভীবাজার জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পাওয়া কৃতী শিক্ষার্থীরা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানস্থলে এসে হাজির হয়। তাদের সঙ্গে অনেক অভিভাবকও আসেন। সবার সরব উপস্থিতিতে আজ শুক্রবার সকালে মৌলভীবাজার সরকারি কলেজ মিলনায়তনে ছড়িয়ে পড়ে উৎসবের আমেজ।
দল বেঁধে আড্ডা দিচ্ছে কেউ কেউ। সেলফি বুথেও জমেছে ভিড়। একদল লাইন ধরেছে আমন্ত্রণপত্র স্ক্যান করিয়ে ক্রেস্ট গ্রহণে। আজ শুক্রবার সকাল থেকে খাগড়াছড়ির ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ইনস্টিটিউটে ২০২৪ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পাওয়া কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান চলছে। পুরো এলাকা সদ্য বিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরোনো নবীন শিক্ষার্থীদের পদচারণে মুখর হয়ে উঠেছে।
মেঘাচ্ছন্ন আকাশ। হঠাৎ ঝিরিঝিরি বৃষ্টি। তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই উঁকি দিয়েছে সূর্য। রোদ-বৃষ্টির লুকোচুরির মধ্যে অনুষ্ঠানে আসতে শুরু করেছে শিক্ষার্থীরা। কেউ এসেছে অভিভাবকের সঙ্গে। বন্ধুদের সঙ্গে জোট বেঁধেও এসেছে অনেকে।
সকাল থেকেই আকাশজুড়ে গুমোট ভাব। হঠাৎ আকাশ ভেঙে নামে বৃষ্টি। তবে বৈরী আবহাওয়া আটকাতে পারেনি শিক্ষার্থীদের। কেউ কেউ ছাতা, আবার কেউ বৃষ্টিতে ভিজেই ছুটে এসেছে। যোগ দিয়েছে উৎসবে। আর তাতেই রঙিন হয়ে উঠেছে সংবর্ধনার আয়োজন।
রাঙামাটি সরকারি উচ্চবিদ্যালয় অডিটোরিয়ামে ফটকে সকাল সাড়ে আটটা থেকেই আসতে শুরু করে শিক্ষার্থীরা। সকাল সাড়ে ৯টার মধ্যে কৃতী শিক্ষার্থীদের পদচারণে মুখর হয়ে ওঠে মিলনায়তন। প্রচণ্ড গরম উপেক্ষা করেই এসেছে শিক্ষার্থীরা।
সকাল ৯টার আগেই শিক্ষার্থীদের পদচারণে মুখর বান্দরবান জেলা পরিষদ মিলনায়তন। এখানে বসেছে ২০২৪ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পাওয়া কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আসর। সূর্যের প্রখর চোখ রাঙানি উপেক্ষা করে শিক্ষার্থীরা এসেছে আয়োজনে। যেন প্রাণের উচ্ছ্বাসে জীবনের জয়গান গাইছে সবাই। ‘স্বপ্ন দেখো জীবন গড়ো’ স্লোগানে এ উৎসবের আয়োজন করে প্রথম আলো। পৃষ্ঠপোষকতায় ছিল শিক্ষার ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম শিখো।
আষাঢ়ের বৃষ্টিস্নাত সকাল। চারদিকে ঝুম বৃষ্টি। এরই মধ্যে কেউ ছাতা হাতে আবার কেউবা অটোরিকশাতে পলিথিন জড়িয়ে আসছে মিলনায়তন চত্বরে। শিক্ষার্থীদের পদচারণে মুখর পঞ্চগড় সরকারি মিলনায়তন। সংবর্ধনার নিবন্ধনের আমন্ত্রণ কার্ড হাতে নিয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে তারা সংগ্রহ করছে ক্রেস্ট ও স্ন্যাকস। সবার মুখে খুশির ঝিলিক। এভাবেই ঝুম বৃষ্টি উপেক্ষা করে উৎসবমুখর পরিবেশে শুরু হয়েছে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা।
সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বৃষ্টি ছিল চাঁদপুরে। তবে কখনো গুঁড়ি গুঁড়ি, কখনো মুষলধারে বৃষ্টি ঝরেছে। এরই মধ্যে শহরের পুরানবাজার ডিগ্রি কলেজ মিলনায়তনে আয়োজন করা হয়েছিল শিখো-প্রথম আলো কৃতী সংবর্ধনা। আশঙ্কা ছিল শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি নিয়ে। সেই আশঙ্কা উড়িয়ে দিয়ে সকাল আটটা বাজতেই অনুষ্ঠানস্থলে চাঁদপুর শহরসহ উপজেলার কৃতী শিক্ষার্থীরা দল বেঁধে আসতে থাকে। তাদের সঙ্গে আসে তাদের অভিভাবকেরাও। অনুষ্ঠানস্থলে শুরু থেকেই সৃষ্টি হয় এক উৎসবমুখর পরিবেশ।
মেঘ কেটে গিয়ে সকাল থেকে আকাশ পরিষ্কার ছিল। সকাল আটটা বাজতেই গোপালগঞ্জের শেখ ফজলুল হক মনি স্মৃতি মিলনায়তনে কৃতী শিক্ষার্থীরা দল বেঁধে আসতে থাকে। অনেকের সঙ্গে তাদের মা-বাবা ও স্বজনেরা আসেন। এখানেই আজ শনিবার আয়োজন করা হয়েছিল শিখো-প্রথম আলো কৃতী সংবর্ধনা। শিক্ষার্থীদের পদচারণে মুহূর্তে অনুষ্ঠানস্থলে সৃষ্টি হয় উৎসবমুখর পরিবেশ।
পটুয়াখালীর আকাশ আজ মেঘলা ছিল। আশপাশের এলাকায় থেমে থেমে বৃষ্টি পড়ছিল। এর মধ্যেই শিক্ষার্থীরা চলে আসে শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণে। শিক্ষার্থীদের কলরবে মুখর হয়ে উঠে জেলা শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণ। সেখানে প্রথম আলোর আয়োজনে ও শিক্ষার ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ‘শিখো’র পৃষ্ঠপোষকতায় চলছে জিপিএ-৫ পাওয়া কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান।
সাতক্ষীরায় শিখো-প্রথম আলো জিপিএ-৫ কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে। আজ শনিবার সকাল ১০টায় সাতক্ষীরা শহরের লেকভিউ রির্সোট চত্বরে এ অনুষ্ঠান শুরু হয়।
মেহেরপুরে চলছে শিখো-প্রথম আলো জিপিএ-৫ কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা। আজ শনিবার সকাল থেকে মেহেরপুর পৌর কমিউনিটি সেন্টারে এ অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে। এতে জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে এবার এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পাওয়া কয়েক শ কৃতী শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছে।
গত কয়েক দিন ছিল বৃষ্টি। বিশেষত, গত বৃহস্পতিবার মুষলধারায় বৃষ্টিতে ফরিদপুর শহরে দুর্যোগময় পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। শহরের কবি জসীমউদ্দীন হল চত্বরটি তলিয়ে যায়। এখানেই আজ শুক্রবার আয়োজন করা হয়েছিল শিখো-প্রথম আলো কৃতী সংবর্ধনা। আশঙ্কা ছিল শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি নিয়ে। সেই আশঙ্কা উড়িয়ে দিয়ে সকাল আটটা বাজতেই ফরিদপুর শহরসহ উপজেলার কৃতী শিক্ষার্থীরা দল বেঁধে আসতে থাকে। শুরু থেকেই সৃষ্টি হয় এক উৎসবমুখর পরিবেশ।
পিরোজপুরে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান চলছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে অনুষ্ঠানটি শুরু হয়। কৃতী শিক্ষার্থীদের আনন্দ-উচ্ছ্বাসে মুখর মিলনায়তন।
রাজবাড়ীতে শিখো-প্রথম আলো জিপিএ-৫ কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দিনব্যাপী রাজবাড়ী সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তন চত্বরে এ অনুষ্ঠান হয়।
কুষ্টিয়ার শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে চলছে শিখো-প্রথম আলো জিপিএ-৫ সংবর্ধনা। কুষ্টিয়ার বিভিন্ন উপজেলা থেকে এ বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পাওয়া কৃতী শিক্ষার্থীদের জন্য এই আয়োজন করা হয়েছে। এতে অংশ নিতে জেলার প্রায় ১ হাজার ৩০০ শিক্ষার্থী নিবন্ধন করেছে।
বরগুনায় শিখো-প্রথম আলো জিপিএ-৫ কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার দিনব্যাপী বরগুনা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠান হয়। অনুষ্ঠানে আসা অতিথিরা কৃতী শিক্ষার্থীদের দেশকে এগিয়ে নিতে যোগ্য মানুষ হওয়ার যাওয়ার আহ্বান জানান।
বাতাসের ভেলায় ভেসে আসা শরতের মেঘ সকাল থেকেই ঘিরে রেখেছে সূর্যকে। আধো আলোছায়া ঘেরা এমন সকালে কৃতী শিক্ষার্থীদের পদচারণে মুখর হয়ে ওঠে চুয়াডাঙ্গার ফার্স্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটি চত্বর। রোদ-বৃষ্টির খামখেয়ালিপনার মধ্যেই চুয়াডাঙ্গায় চলছে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা।
পাবনায় শিখো-প্রথম আলো জিপিএ-৫ কৃতী সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আজ রোববার সকাল থেকে পাবনার বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম বকুল স্বাধীনতা চত্বরে এই অনুষ্ঠান চলছে। তরুণ সমাজকে এগিয়ে নিতে কৃতী শিক্ষার্থীদের মেধা কাজে লাগানোর আহ্বান জানিয়েছেন অতিথিরা।
বগুড়ায় শিখো-প্রথম আলো জিপিএ-৫ কৃতী সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার বগুড়া জিলা স্কুল মাঠে দিনব্যাপী এ অনুষ্ঠান হয়। প্রখর রোদ উপেক্ষা করে সকাল আটটা বাজার আগেই শিক্ষার্থীদের পদচারণে মুখর হয়ে ওঠে স্কুল মাঠ। শিক্ষার্থীদের হইহুল্লোড়ে পুরো স্কুল প্রাঙ্গণে উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে পড়ে। অনুষ্ঠানে আসা অতিথিরা জীবনে সফল হতে হলে আকাশ ছোঁয়া স্বপ্ন দেখার আহ্বান জানান।